কালচিনি, শনিবার আজ আলিপুরদুয়ারের কালচিনি সাবিত্রী ধর্মশালায় কালচিনি পঞ্চায়েত সমিতি ও কলকাতার এনজিও এহেড ইনেশিয়েটিভস এবং কালচিনি সিএলআরসি এর যৌথ উদ্যোগে প্রাথমিক,এমএসকে,এসএসকে,জুনিয়ার স্কুলের শিক্ষকদের নিয়ে একটি সারাদিন ব্যাপী আলোচনা ও ভাবনা বিনিময় করার শিবির অনুষ্ঠিত হল| উদ্দেশ্য রবীন্দ্রনাথের-শিক্ষাদর্শন ও জাতীয় পাঠক্রম রূপরেখা’র (২০০৫) প্রেক্ষিতে তার প্রাসঙ্গিকতা এবং অডিও ভিসুয়ালের প্রোয়্জনীয়্তা নিয়ে আলোচনা|প্রায় ২৫০ জন শিক্ষক এই শিবিরে যোগদান করেন| সময় ছিল সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্য্যন্ত| সংযোজক ছিলেন কালচিনি পঞ্চায়েত সমিতির শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ শ্রী প্রেম লামা| মঞ্চে উপস্থিত ্হয়েছিলেন আলিপুরদুয়ার জেলা প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি শ্রী সমীর নার্জিনারী, আলিপুরদুয়ার জেলা পরিষদের সভাধিপতি শ্রী মোহন শর্মা, শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষা স্রীমতি আশা নার্জিনারী, বিডিও কালচিনি শ্রী চন্দ্রসেন খাতি, এসআইএস কালচিনি সার্কেল শ্রী সুরজিত পাল ও এনজিও এহেড ইনেশিয়েটিভস এর কর্মীবৃন্দ| যদিও আলোচনা ও ভাবনা বিনিময় করার কথা বলা ছিল কিন্তু উদ্যোক্তারাই সব বললেন কোন শিক্ষক বা শিক্ষিকাকে কোন কিছু বলতে দেওয়া হয় নি|অনেকেরই প্রশ্ন এসব তো এনসিআরটির এনসিএফ ২০০৫ এর অন্তর্গত শিক্ষা কর্মকান্ডে অনেক আগে থেকেই আছে, এর জন্য সরকারী টাকার অপচয় এবং একটি শিক্ষাদিবস নষ্ট করা কি সঠিক? সুধু মাত্র এনজিওটিকে তল্লাই দিতেই কি এই কর্মকান্ড? জানা গেছে এনজিওটি বিদেশী টাকায়ও পরিপুষ্ট| |